মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, রাত ১১:৪৪ সময়

ব্রেকিং নিউজ **আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে বাড়ি নির্মাণ কাজের অভিযোগ আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে বাড়ি নির্মাণ কাজের অভিযোগ** **আ.লীগের ‘সন্ত্রাসী নেত্রী রওশন আরার’ বিরুদ্ধে এবার গুমের অভিযোগ আ.লীগের ‘সন্ত্রাসী নেত্রী রওশন আরার’ বিরুদ্ধে এবার গুমের অভিযোগ** **গাইবান্ধায় ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে র‌্যাব সদস্যের মৃত্যু গাইবান্ধায় ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে র‌্যাব সদস্যের মৃত্যু** **সর্বোচ্চ ৪২ ডিগ্রি তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা,গলে যাচ্ছে রাস্তার পিচ সর্বোচ্চ ৪২ ডিগ্রি তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা,গলে যাচ্ছে রাস্তার পিচ** **রাজধানী শহরের কয়েক স্থানে সভা সমাবেশ নিশিদ্ধ ;ডিএমপি রাজধানী শহরের কয়েক স্থানে সভা সমাবেশ নিশিদ্ধ ;ডিএমপি** **অনলাইন জুয়া বন্ধ ধরা পড়লে ৫বছরের কারাদন্ড বা ১০ লাখ অর্থদন্ডের বিধান অনলাইন জুয়া বন্ধ ধরা পড়লে ৫বছরের কারাদন্ড বা ১০ লাখ অর্থদন্ডের বিধান** **গাজীপুরের কাপাসিয়ায় আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ গাজীপুরের কাপাসিয়ায় আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ** **ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করেই ঘরে ফেরার ঘোষণা ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করেই ঘরে ফেরার ঘোষণা** **গাজীপুরে NCP নেতার উপর হামলায় ঘটনায় সংখ্যা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে নিরীহ নিরপরাধ মানুষ যেনো গ্রপ্তার না হয় গাজীপুরে NCP নেতার উপর হামলায় ঘটনায় সংখ্যা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে নিরীহ নিরপরাধ মানুষ যেনো গ্রপ্তার না হয়** **যৌতুকের কাছে হেরে যাচ্ছে শাহিনার জীবন,হাসপাতালের বেডে শুয়ে গুনছে মৃত্যুর প্রহর যৌতুকের কাছে হেরে যাচ্ছে শাহিনার জীবন,হাসপাতালের বেডে শুয়ে গুনছে মৃত্যুর প্রহর** **আনিস হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ আনিস হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ** **শিক্ষার্থীদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার কোন বিকল্প নেই;উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার কোন বিকল্প নেই;উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়** **গাইবান্ধার ফুলছড়িতে নারী এনজিও (প্রশিকা) কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার গাইবান্ধার ফুলছড়িতে নারী এনজিও (প্রশিকা) কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার** **গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অটোবাইক চালক নিহত গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অটোবাইক চালক নিহত** **চীনের হাসপাতালটি গাইবান্ধায় প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক কিলোমিটারব্যাপী মানববন্ধন চীনের হাসপাতালটি গাইবান্ধায় প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক কিলোমিটারব্যাপী মানববন্ধন** **চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা** **অবশেষে জিসিসি এলাকায় পয়:নিস্কাশন কাজের উদ্ভোধন ;দূর্ভোগ কমবে নগরবাসির অবশেষে জিসিসি এলাকায় পয়:নিস্কাশন কাজের উদ্ভোধন ;দূর্ভোগ কমবে নগরবাসির** **ইউপি চেয়ারম্যানের মানসম্মান হেয় প্রতিপন্ন করার প্রতিবাদে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন ইউপি চেয়ারম্যানের মানসম্মান হেয় প্রতিপন্ন করার প্রতিবাদে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন** **প্রেমিকার পরিবারের নির্যাতনে যুবকের আত্মহত্যা;অভিযোগ সাগরের পরিবারের প্রেমিকার পরিবারের নির্যাতনে যুবকের আত্মহত্যা:অভিযোগ সাগরের পরিবারের** **গাজীপুরে মানুষ গড়ার কারিগর এখন ভূমিদস্যুর কবলে,আদালতের ন্যায় বিচার একমাত্র ভরসা গাজীপুরে মানুষ গড়ার কারিগর এখন ভূমিদস্যুর কবলে,আদালতের ন্যায় বিচার একমাত্র ভরসা**

বহুল আলোচিত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমান-বাবরসহ সব আসামি খালাস

logoনিজস্ব প্রতিবেদকরবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৪, রাত ১১:৪০ সময় 0140
বহুল আলোচিত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমান-বাবরসহ সব আসামি খালাস

বহুল আলোচিত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমান-বাবরসহ সব আসামি খালাস

নিজস্ব প্রতিবেদক:
রোববার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বহুল আলোচিত গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এর আগে চার দিন মামলাটির শুনানি হয়। শুনানি শেষে রায়ের জন্য গতকালকের দিন ধার্য করা হয়েছিল। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. জসিম সরকার, রাসেল আহমেদ এবং সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল লাবনী আক্তার। আবদুস সালাম পিন্টুসহ দণ্ডিত বেশ কয়েকজনের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী এস এম শাহজাহান। এছাড়া লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আরও তিন আসামীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। বিএনপি নেতৃবৃন্দের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, জাকির হোসেন, ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া, মাকসুদ উল্লাহ প্রমুখ।

২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর বিচারিক আদালত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও বিএনপি নেতা আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড দেন। একই সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান (বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান) তারেক রহমানসহ ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

 ২০২২ সালের ডিসেম্বরে এ মামলার আপিল শুনানি বিচারপতি সহিদুল করিমের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে শুরু হয়। এর মধ্যে ওই বেঞ্চ পুর্নগঠন হয়। এ কারণে নতুন বেঞ্চে আবার শুনানি শুরু হয়। বিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন লুৎফুজ্জামান বাবর, আব্দুস সালাম পিন্টু, তার ভাই মাওলানা তাজউদ্দিন, হুজির সাবেক আমির ও ইসলামিক ডেমোক্রেটিক পার্টির আহ্বায়ক মাওলানা শেখ আবদুস সালাম (কারাগারে মারা যান), কাশ্মীরি জঙ্গি আব্দুল মাজেদ ভাট, আবদুল মালেক ওরফে গোলাম মোস্তফা, মাওলানা শওকত ওসমান, মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমান, মাওলানা আবু সাঈদ ওরফে ডা. জাফর, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল, মো. জাহাঙ্গীর আলম, হাফেজ মাওলানা আবু তাহের, হোসাইন আহমেদ তামিম, মঈন উদ্দিন শেখ ওরফে মুফতি মঈন, মো. রফিকুল ইসলাম, মো. উজ্জ্বল, এনএসআই’র সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম (কারাগারে মারা যান), হানিফ পরিবহনের মালিক বিএনপি নেতা মোহাম্মদ হানিফ। পরিকল্পনা ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যা করার অভিযোগে দণ্ডবিধির ৩০২/১২০খ/৩৪ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে তাদের মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে রাখার নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করেন আদালত।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন তারেক রহমান, খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা হারিছ চৌধুরী, বিএনপি নেতা কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, হুজি সদস্য হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, শাহাদাৎ উল্লাহ ওরফে জুয়েল, মাওলানা আবদুর রউফ (কারাগারে মারা যান), মাওলানা সাব্বির আহমেদ, আরিফ হাসান ওরফে সুমন, আবু বকর ওরফে হাফেজ সেলিম মাওলাদার, মো. আরিফুল ইসলাম, মহিবুল মুত্তাকিন ওরফে মুত্তাকিন, আনিসুল মুরছালিন ওরফে মুরছালিন, মো. খলিল ওরফে খলিলুর রহমান, জাহাঙ্গীর আলম বদর, মো. ইকবাল ওরফে ইকবাল হোসেন, লিটন ওরফে মাওলানা লিটন, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আব্দুল হাই, রাতুল আহমেদ ওরফে রাতুল বাবু। তাদের দণ্ডবিধির ৩০২/১২০খ/৩৪ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়ার পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজি) মো. আশরাফুল হুদা ও শহুদুল হক, বিএনপি চেয়ারপারসন ও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ভাগনে লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (অব.) সাইফুল ইসলাম ডিউক, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার, ডিজিএফআই’র মেজর জেনারেল (অব.) এটিএম আমিন, ডিএমপির সাবেক উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) খান সাঈদ হাসান, আরেক সাবেক উপ-কমিশনার (পূর্ব) ওবায়দুর রহমান খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক খোদা বক্স চৌধুরী, সিআইডির সাবেক বিশেষ সুপার মো. রুহুল আমিন, সাবেক এএসপি আবদুর রশিদ, সাবেক এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমানকে দুই বছর করে কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আরেকটি ধারায় খোদা বক্স চৌধুরী, রুহুল আমিন, আবদুর রশিদ ও মুন্সি আতিকুর রহমানকে তিন বছর করে কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে কারাদণ্ড দেন আদালত। পরে ওই রায়ের বিরুদ্ধে ডেথ রেফারেন্স ও জেল আপিল শুনানির জন্য হাইকোর্টে আসে। এরপর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে মামলাটির শুনানি শেষ পর্যায়ে গেলেও সরকার পরিবর্তনের পর গত ৩১ অক্টোবর মামলাটির পুনরায় শুনানি শুরু হয়। তবে শুনানি শেষে গত ২১ নভেম্বর মামলাটির রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমান (সিএভি) রাখেন হাইকোর্ট। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো.জসিম সরকার। অন্যদিকে আসামি পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও শিশির মনির। 

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলাটি চালানো হয়। অল্পের জন্য ওই হামলা থেকে প্রাণে বেঁচে যান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা। তবে হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক, সাবেক রাষ্ট্রপতি (প্রয়াত) জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভী রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন। আহত হন দলের তিন শতাধিক নেতাকর্মী। ঘটনার পরদিন মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফারুক আহমেদ বাদী হয়ে মামলা করেন। তদন্ত শেষে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৮ সালের ১১ জুন দেওয়া অভিযোগপত্রে বিএনপি নেতা আবদুস সালাম পিন্টু, তার ভাই মাওলানা তাজউদ্দিন ও হুজি নেতা মুফতি আব্দুল হান্নানসহ ২২ জনকে আসামি করা হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পর অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত। দুই বছর তদন্তের পর ২০১১ সালের ৩ জুলাই ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এর ফলে এ মামলায় মোট আসামির সংখ্যা হয় ৫২।

মোট ৫২ আসামির মধ্যে আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও মুফতি হান্নান এবং তার সহযোগী শাহেদুল ইসলাম বিপুলের মৃত্যুদণ্ড অন্য মামলায় কার্যকর হয়। তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় এ মামলার আসামির সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৯ জনে। এ ৪৯ জনের মধ্যে রায় দেওয়ার সময় ৩১ জন কারাগারে ছিলেন। পলাতক ছিলেন বাকি ১৮ জন। তারা হলেন তারেক রহমান, হারিছ চৌধুরী, কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, এটিএম আমিন, সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দার, খান সাঈদ হাসান, ওবায়দুর রহমান, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই, রাতুল বাবু, মোহাম্মদ হানিফ, আবদুল মালেক, শওকত ওসমান, মাওলানা তাজউদ্দিন, ইকবাল হোসেন, মাওলানা আবু বকর, খলিলুর রহমান ও জাহাঙ্গীর আলম। 

বিষয়- রাজনীতি, আইন ও বিচার,

মন্তব্য


মন্তব্য করতে হলে লগইন করুন অথবা নতুন হলে রেজিস্ট্রেশন করুন

এই বিভাগের আরও খবর


আইটি সম্পাদকঃ সুকান্ত ধর